দুস্হদের নতুন বস্ত্র দিয়ে মুখে হাঁসি ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা বি.এম.ফাইন এন্ড কালচারের

 



কথায় আছে পিতৃপক্ষের সম্পাত্তির পর সূচনা হয় দেবী পক্ষের । দেবী মহামায়া কৈলাশ থেকে বাপের বাড়ির উদ্দ্যেশে পাড়ি দেন। দূর্গা পুজোকে ঘিরে বাঙালিদের আনন্দ ও পরিকল্পনার শেষ নেই। পুজোর আগে নতুন জামা কাপড় ,জুতো ,সাজগোজ এই নিয়েই মেতে থাকি আমরা। কিন্তু দিন আনা দিন খাওয়া মানুষদের কাছে এ মিথ্যে স্বপ্ন ছাড়া আর কিছুই নয়। একটা নতুন জামা কাপড় তো দূরের কথা পুরনো জামা কাপড়ও জোটে না। তাই প্রতি বছরের মতো এ বছরও ওই সমস্ত মানুষদের মুখে হাসি ফুটিয়ে তুলতে বি.এম.ফাইন এন্ড কালচারের উদ্যেগে ঝোলা হাতে বেরিয়ে পড়েছে বিষ্ণু মাইতি ও তার টিম। ঝাড়গ্রামের নিচিন্তা,কলাবতী,দেউলিয়া,

জড়কা গ্রামের মোট পাঁচশত মানুষের হাতে বস্ত্র তুলে দিয়ে এদিন তাদের এই মহতী উদ্যেগের সুভারম্ভ হল। প্রথম দিনেই কর্ণধার বিষ্ণু মাইতির সঙ্গে উপস্হিত ছিলেন অরুণ মন্ডল,নেপাল ভৌমিক,অভিষেক চক্রবর্তী, বিশ্বজিৎ দে এবং জিৎসোমা দাস ও স্মৃতিরেখা মন্ডল। এরপর পুরুলিয়া ,বাঁকুড়া,বীরভূম,



কল্যানী, বর্ধমান,কাঁথি ও শিলিগুড়ির চা বাগানের উদ্দ্যেশে রওনা দেবে তারা। সংস্হার পক্ষ থেকে বিষ্ণু মাইতি জনসাধারন কে তাদের পাশে থেকে সাহায্য ও উৎসাহের  হাত বাড়িয়ে দেওয়ার আর্জি জানান।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

নবীনতর পূর্বতন